'BDO রা হলেন বেচারা', আবাস যোজনা বিতর্কে নজিরবিহীন আক্রমণ সুকান্তর https://ift.tt/zhmoG2Z - MAS News bengali

'BDO রা হলেন বেচারা', আবাস যোজনা বিতর্কে নজিরবিহীন আক্রমণ সুকান্তর https://ift.tt/zhmoG2Z

: ব্লক বা সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক অর্থাৎ এককথায় বিডিও (BDO)। তবে আবাস যোজনা (Pradhan Mantri Awas Yojana) নিয়ে তুমুল বিতর্কের মাঝে এই শব্দসংক্ষেপ-এর বিরূপ ব্যাখ্যা বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের ()। তাঁর কথায়, এখনকার বিডিও-রা হলেন 'বেচারা দিদির অফিসার'। গোটা রাজ্য জুড়েই কেন্দ্রীয় আবাস যোজনা নিয়ে তুঙ্গে বিতর্ক। সরকারি প্রকল্পের অধীনে ঘর না পাওয়ায় অনেকেই অভিযোগের আঙুল তুলছেন স্থানীয় বিডিওদের দিকেও। সেই প্রসঙ্গ টেনেই মঙ্গলবার সুকান্ত বলেন, "তৃণমূলের ছোটখাটো, মেজো নেতারা বিডিওদের ধমক দিচ্ছে। WBCS পাশ করা ব্যক্তিরা যদি এমন হয়। তাহলে কে সম্মান দেবে তাঁদের? তাই বিডিওকে কেউ বিডিওই মনে করছে না সেই কারণে।" মঙ্গলবার উত্তর দিনাজপুরের ইটাহার ব্লকের চালুনিয়া এলাকায় কর্মী সম্মেলনে যোগ দিতে এসে এমনই মন্তব্য বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের। আসন্ন (Panchayat Election) পাখির চোখ করে সংগঠন মজবুত করতে উদ্যোগী গেরুয়া শিবির। এরই অঙ্গ হিসেবে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় কর্মীসভা এবং বুথ ভিত্তিক সম্মেলন করছে জেলা বিজেপি নেতৃত্ব। মঙ্গলবার উত্তর দিনাজপুরের ইটাহার ব্লকের চালুনিয়া এলাকায় কর্মী সম্মেলন করল বিজেপি। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার, জেলা সভাপতি বাসুদেব সরকার সহ অন্যান্য নেতৃত্ব। এদিনের অনুষ্ঠান থেকে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে একাধিক ইস্যুতে সরব হতে শোনা যায় তাঁকে। অন্যদিকে, আদালতের নির্দেশে সরকারি স্কুলে গ্রুপ ডি (Group D) পদে কর্মরত ওএমআর শিট (OMR Sheet) কারচুপি করা প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করেছে পর্ষদ। এরপরেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। তালিকায় উঠে এসেছে বিজেপি ঘনিষ্ঠদের নামও। এ প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন, "যাঁর নাম থাকে থাকুক। অন্যায় ভাবে যাঁরা চাকরি পেয়েছে তাঁদের সকলের চাকরি যাবে। কিন্তু প্রশ্নটা হল চাকরিটা দিল কে? যারা অন্যায় ভাবে চাকরি পেয়েছে তাদের তো চাকরি যাচ্ছে। কিন্তু যারা টাকার বিনিময়ে চাকরি দিয়েছে সেই মাথাগুলোকে সবার আগে টানা উচিত।" উল্টোদিকে, শাসক দলের পদস্থ বা ঘনিষ্ট প্রার্থীদের নাম নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি তিনি। সুকান্তর কথায়, সবই তৃণমূলের নেতাদের ছেলে, মেয়ে, স্ত্রী। মনে হচ্ছে ওরাই পড়াশোনা করেছে গোটা ভারতবর্ষে। আর কেউ করে না। তৃণমূলের সবার চাকরি হয়েছে। বাড়ির পোষা কুকুর, বেড়ালগুলোর শুধু চাকরি হয়নি, এই আমাদের সৌভাগ্য।


from Bengali News Eisamay: (বাংলা সংবাদ) Latest News, Vieos, Breaking News in Bangla | Ajker Khobor - Eisamay Bangla https://ift.tt/j0NGrsM
Previous article
Next article

Leave Comments

Post a Comment

ads

Articles Ads 1

ads

Advertisement Ads