"আমি কোথাও পালাইনি!" ভিডিয়ো প্রকাশ করে জানালেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট https://ift.tt/Qo0hYNH - MAS News bengali

"আমি কোথাও পালাইনি!" ভিডিয়ো প্রকাশ করে জানালেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট https://ift.tt/Qo0hYNH

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: যুদ্ধের আবহে () দেশবাসীকে ফেলে কোথাও পালিয়ে যাননি তিনি! ভিডিয়ো প্রকাশ করেন জানালেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ()। উল্লেখ্য, শুক্রবারই সংবাদমাধ্যমের একাংশের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, নিরাপত্তার খাতিরে গোপন ডেরায় আশ্রয় নিয়েছেন তিনি। সেই দাবি একেবারেই ভিত্তিহীন বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট। তাঁর পালটা দাবি, তিনি রাজধানী কিয়েভেই রয়েছেন। সংশ্লিষ্ট ভিডিয়োয় প্রেসিডেন্টের সঙ্গে আমলা, আধিকারিক-সহ অন্য জনপ্রতিনিধিদেরও দেখা গিয়েছে। ভিডিয়োটি কিয়েভের ব্যাংকোভা স্ট্রিটে (Bankova Street) তৈরি করা হয়েছে বলে দাবি সূত্রের। এদিকে, ইতিমধ্যেই কিয়েভ দখল করতে ইউক্রেনের রাজধানী শহরের দিকে এগোতে শুরু করেছে রুশ সেনা। আমেরিকার দাবি, খুব বেশি হলে আর কয়েক দিনের মধ্যেই রাশিয়া কিয়েভ দখল করে নেবে। সমস্যা মেটাতে বেশ কয়েকবার পুতিনকে বৈঠকে বসার আবেদন জানিয়েছেন জিলেনস্কি। কিন্তু, রুশ প্রেসিডেন্ট তাতে সাড়া দেননি। উলটে, ইউক্রেনের সেনাবাহিনীকে উস্কানি দিচ্ছেন পুতিন। তাঁর বার্তা, ইউক্রেনের সেনা সরকারকে গদিচ্যুত করে দেশের ক্ষমতা নিজেদের হাতে তুলে নিক। তাহলে নাকি ভবিষ্যতে ইউক্রেনের সঙ্গে বোঝাপড়া করতে সুবিধা হবে মস্কোর। পুতিন অন্তত এমনটাই দাবি করেছেন। অন্যদিকে, ইউক্রেনে হামলার পরই আরও আগ্রাসী হয়ে উঠছে রাশিয়া। পূর্ব ইউরোপে যেকোনও মূল্যে NATO-র সম্প্রসারণ বন্ধ করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে তারা। শুক্রবার এই ইস্যুতে সরাসরি ফিনল্য়ান্ড এবং সুইডেনকে হুমকি দেয় মস্কো। রুশ বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা বলেন, আগামী দিনে ফিনল্যান্ড বা ইউক্রেন যদি NATO-এ যোগদানের কথা ভাবে, তাহলে তাদের এর ফল ভুগতে হবে! এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে এই মন্তব্য করতে শোনা যায় তাঁকে। দ্রুত সেই ভিডিয়ো সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। তথ্য বলছে, এখনও পর্যন্ত ৩ লাখেরও বেশি মানুষ হুমকির সেই ভিডিয়ো দেখে ফেলেছেন! মারিয়ার বক্তব্য, "নিজেদের নিরাপত্তা মজবুত করার অজুহাতে ফিনল্যান্ড বা সুইডেনের এমন কিছু করা উচিত নয়, যাতে অন্য দেশের সুরক্ষা বিঘ্নিত হয়। আর তারা যদি তেমনটা করে, তাহলে রাশিয়াকেও পদক্ষেপ করতে হবে।" প্রসঙ্গত, এই ঘটনার কিছু আগেই ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জানিয়েছিলেন, চরম দুর্দিনে ফিনল্যান্ড এবং সুইডেন তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছে। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিকে সবরকমভাবে সহযোগিতা করছে তারা। এরপরই নড়েচড়ে বসে মস্কো। সরাসরি নিশানা করে কিয়েভের দুই বন্ধু দেশকে। রাশিয়ার এই আচরণে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে সোশাল মিডিয়ায়। মস্কো যেভাবে অন্যান্য দেশের উপর ছড়ি ঘোরাচ্ছে, তা ভালোভাবে নিচ্ছেন না অধিকাংশ নেট নাগরিক।


from Bengali News, Bangla News, বাংলা সংবাদ, বাংলা নিউজ, News in Bengali, কলকাতা বাংলা খবর - Ei Samay https://ift.tt/4LuSfxv
Previous article
Next article

Leave Comments

Post a Comment

ads

Articles Ads 1

ads

Advertisement Ads