15 মাসে সর্বোচ্চ পাইকারি মুদ্রাস্ফীতি, সরকারি পরিসংখ্যানে চিন্তায় আমজনতা https://ift.tt/UhTLKvM - MAS News bengali

15 মাসে সর্বোচ্চ পাইকারি মুদ্রাস্ফীতি, সরকারি পরিসংখ্যানে চিন্তায় আমজনতা https://ift.tt/UhTLKvM

পাইকারি মুদ্রাস্ফীতির দাপটে আমজনতার মাথায় হাত। 15 মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছল পাইকারি মুদ্রাস্ফীতির হার। সৌজন্যে কাঁচা বাজারে একাধিক সবজির দাম। মে মাসে পাইকারি মুদ্রাস্ফীতির হার বেড়ে হল 2.61 শতাংশ। গত 15 মাসের মধ্যে এই হার সর্বোচ্চ হলেও, বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন এটি এখনও নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রয়েছে। তবে ভুললে চলবে না। মাত্র কয়েক মাস আগেও দেশের ঋণাত্মক ছিল। তারপর থেকেই ক্রমে চড়ছে পাইকারি মুদ্রাস্ফীতির হার।প্রচণ্ড গরমের মধ্যে খাদ্যদ্রব্য এবং ব্যয়বহুল পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণেই মাথাচারা দিয়ে উঠেছে বলে দাবি করছেন বিশেষজ্ঞরা। পাইকারি মুদ্রাস্ফীতির হার কিন্তু লাগাতার 3 মাস ধরেই বেড়ে চলেছে। পরিসংখ্যানের পৃষ্ঠা ওল্টালে দেখা যাচ্ছে, 2023 সালের মে মাসে পাইকারি মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল মাইনাস 3.61 শতাংশ। অন্যদিকে, এপ্রিল 2024 সালে এই মুদ্রাস্ফীতি দাঁড়িয়েছিল 1.26 শতাংশে। সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, '2024 সালের মে মাসে মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধির প্রধান কারণ হল খাদ্যদ্রব্য, খাদ্যপণ্যের উৎপাদন, অপরিশোধিত তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস, খনিজ তেল এবং অন্য উৎপাদিত পণ্যের দাম বৃদ্ধি।'

মুদ্রাস্ফীতি অনেকাংশে বেড়েছে

WPI মে মাসে 15 মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ স্থানে রয়েছে। এর আগে শেষবার পাইকারি মুদ্রাস্ফীতির পরিসংখ্যান এতটা চড়েছিল 2023 সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। তখন পাইকারি মুদ্রাস্ফীতি দাঁড়িয়েছিল 3.85 শতাংশে।

কোন কোন ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতি চড়া?

কেন্দ্রের পরিসংখ্যান অনুসারে, মে মাসে খাদ্যদ্রব্যের মুদ্রাস্ফীতি 10 মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ 8.92 শতাংশে পৌঁছেছে। মে মাসে সবজির মুদ্রাস্ফীতির হার পৌঁছেছে 32.42 শতাংশে। যা কিনা এক মাস আগেও ছিল 23.60 শতাংশে। মে মাসে ডালের মুদ্রাস্ফীতির হার রয়েছে 21.95 শতাংশ। একই ভাবে এই মাসে পেঁয়াজের মুদ্রাস্ফীতির হার রয়েছে 58.05 শতাংশ, আলুর মুদ্রাস্ফীতির হার রয়েছে 64.05 শতাংশ।

খুচরো মুদ্রাস্ফীতি কম হয়েছে

পাইকারি মুদ্রাস্ফীতির হার যেখানে গত 15 মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। সেখানে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার মে মাসে রয়েছে গত 12 মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। দেশের খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার মে মাসে এসে দাঁড়িয়েছে 4.75 শতাংশ। যা কিনা এপ্রিলের তুলনায় কম। অর্থাৎ একদিকে খুচরো মুদ্রাস্ফীতি যেখানে কমছে, সেখানে ধাক্কা দিচ্ছে পাইকারি মুদ্রাস্ফীতির হার। যার জেরে কিছুটা হলেও স্বস্তিতে রয়েছে সাধারণ মানুষ।


from Bengali News, বাংলা নিউজ, Read Latest Bengali News, টি-২০ বিশ্বকাপ, Bangla News, Ajker Bangla Khabar - Eisamay https://ift.tt/LU1wErY
Previous article
Next article

Leave Comments

Post a Comment

ads

Articles Ads 1

ads

Advertisement Ads