Bangla News Live
Bengali News
Current News in Bengali
আজকের বাংলা খবর
কলকাতা বাংলা খবর - এই সময়
বাংলা নিউজ
from Bengali News, Bangla News Live, আজকের বাংলা খবর, Current News in Bengali, বাংলা নিউজ, কলকাতা বাংলা খবর - এই সময় https://ift.tt/DiV0BXf
সবুজ বাজি নিয়ে গাইডলাইন প্রকাশে সময় বেঁধে দিল কোর্ট https://ift.tt/tugqVw3

অমিত চক্রবর্তী গত বছর সুপ্রিম কোর্টের () নির্দেশের পর বছর ঘুরে গিয়েছে। কিন্তু, উৎসবের মরসুমে এখনও রাজ্যে () নিয়ে কোনও গাইডলাইনই দিতে পারল না রাজ্য। সবুজ বাজি বিক্রির লাইসেন্স না পেয়ে ব্যবসায়ীরা ফের দ্বারস্থ হয়েছেন হাইকোর্টের। সব পক্ষের বক্তব্য জানার পরে আদালত রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদকে () এক সপ্তাহ সময় দিয়েছে গাইডলাইন প্রকাশে। সেই বিধি মেনে রাজ্যকে দু'সপ্তাহের মধ্যে ব্যবসায়ীদের লাইসেন্সের আবেদন বিবেচনা করতে হবে। বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার আদালতের (Calcutta High Court) বক্তব্য, গত বছর ও জাতীয় পরিবেশ আদালতের দেওয়া নির্দেশ কার্যকরী করতেই হবে। প্রয়োজনে দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ নতুন কোনও বিধিও জারি করতে পারবে। কিন্তু তা সময়ের মধ্যে করতে হবে। গত বছর কলকাতা হাইকোর্ট রাজ্যে সব রকম বাজি বিক্রি ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করে। সেই রায় চ্যালেঞ্জ করা হলে সুপ্রিম কোর্ট ওই নির্দেশ খারিজ করে। সবুজ বাজির জন্যে দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদকে সময় বেঁধে দেওয়ার নির্দেশ দেয়। সেই অনুযায়ী এ বার সবুজ বাজি বিক্রির জন্যে শিলিগুড়ির বাজি বিক্রেতাদের একটি সংগঠন লাইসেন্সের আবেদন করে। কিন্তু এতদিনেও তা মেলেনি। তারা মামলা করে হাইকোর্টে। পুজোর ছুটির আগের দিন আদালতে তাদের আইনজীবী শ্রীজীব চক্রবর্তী বলেন, ব্যবসায়ীরা সবুজ বাজি বিক্রির জন্যে অনুমতি পেতে হন্যে হচ্ছেন। প্রশাসন এখনও অনুমতি না দেওয়ায় তাঁরা ফাঁপরে পড়েছেন। রাজ্যের তরফে অ্যাডভোকেট জেনারেল সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় জানান, দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ গাইডলাইন না দিলে রাজ্য কিছু করতে পারে না। পর্ষদের তরফে আইনজীবী সোনাল সিন্হা আশ্বস্ত করেন, সপ্তাহখানেকের মধ্যে গাইডলাইন প্রকাশ করা হবে। এর পরেও সবুজ বাজি বিক্রি নিয়ে পরিস্থিতি কী হবে, সে ব্যাপারে ধন্দে আইনজীবীরা। এক বর্ষীয়ান আইনজীবীর কথায়, 'রাজ্যে সবুজ বাজি তৈরির উপকরণ থেকে পরিকাঠামো, সবই উপেক্ষিত। আর ঠিক উৎসবের মরসুমের আগে বাজি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হওয়া একটা রীতি হয়ে গিয়েছে। প্রতি বছর আদালত কোনও নির্দেশ দেওয়ার পরে প্রশাসন নড়ে বসে। ফলে ব্যবসায়ী থেকে ক্রেতাদের মধ্যে শেষ সময় পর্যন্ত দোলাচল থেকে যায়। এই দোলাচল কাটাতে ব্যবসায়ীরা চাইছেন, সরকার স্থায়ী গাইডলাইন তৈরি করুক। কারণ, সবুজ বাজি ছাড়া অন্য কোনও বাজি ব্যবহার তো নিষিদ্ধই।'
from Bengali News, Bangla News Live, আজকের বাংলা খবর, Current News in Bengali, বাংলা নিউজ, কলকাতা বাংলা খবর - এই সময় https://ift.tt/DiV0BXf
Previous article
Next article
Leave Comments
Post a Comment