ট্রাস সরতেই ঋষিকে নিয়ে বুকিদের মধ্যে তুঙ্গে ‘ব্যস্ততা’ https://ift.tt/bfAPiGY - MAS News bengali

ট্রাস সরতেই ঋষিকে নিয়ে বুকিদের মধ্যে তুঙ্গে ‘ব্যস্ততা’ https://ift.tt/bfAPiGY

ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ? ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের কুর্সিতে বসবেন বহুজাতিক তথ্য-প্রযুক্তি সংস্থা ‘ইনফোসিস’-র প্রতিষ্ঠাতা নারায়ণমূর্তির জামাই? প্রধানমন্ত্রী হিসেবে লিজ ট্রাস পদত্যাগ করতেই টেমসের তীরে এই নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমগুলির দাবি, এই মুহূর্তে প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন ঋষি সুনকই। তাঁর সমর্থনে রয়েছেন শতাধিক সাংসদ। অন্যদিকে, পরবর্তী ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন নিয়ে জল্পনা বাড়তেই আসরে নেমে পড়েছেন বুকিরাও। সেখানেও ঋষি সুনকের নামে বাজির দর চরচর করে বাড়ছে বলে দাবি করেছে বেশ কিছু ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড। প্রসঙ্গত, বরিস জনসন ইস্তফা দেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে নেমেছিলেন ঋষি। কিন্তু তাঁকে হারিয়েই ক্ষমতা এসেছিলেন লিজ ট্রাস। ফের তিনি প্রধানমন্ত্রীর জন্য মনোনয়ন দেবেন কিনা, তা অবশ্য স্পষ্ট নয়। বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন লিজ ট্রাস। তিনি পদত্য়াগ করতেই নতুন করে সাধারণ নির্বাচনের দাবি তুলেছে বিরোধী দল লেবার পার্টি। কিন্তু বর্তমানে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে একক সংখ্যা গরিষ্ঠতা রয়েছে কনজারভেটিভ পার্টির। পার্লামেন্টে তাঁদের আসন সংখ্যা ৩৫৭। এই অবস্থায় নতুন প্রধানমন্ত্রী পেতে ফের দলের মধ্যেই ভোটাভুটিতে যাচ্ছেন ব্রিটিশ রক্ষণশীলরা। সোমবার অর্থাৎ ২৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রীর জন্য মনোনয়ন জমা নেবে কনজারভেটিভ দল। মোট তিনজন মনোনয়ন জমা দিতে পারবেন বলে রক্ষণশীল দলের তরফে জানানো হয়েছে। তবে মনোনয়ন দিতে হলে লাগবে অন্তত ১০০ সাংসদের সমর্থন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, ২৪ অক্টোবরই দলের নেতা নির্বাচনের জন্য কনজারভেটিভ পার্টির মধ্যেই ভোটাভুটি হবে। ওই দিনই নেতা নির্বাচিত হওয়ার কথা। কিন্তু দু’জনের মধ্যে লড়াই হলে সেক্ষেত্রে পার্টি সদস্যরা অনলাইনে ভোট দেবেন বলে ঠিক করা হয়েছে। এই ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হলে ২৮ অক্টোবর ফল ঘোষণা করা হবে। ওই দিনই পরিষ্কার হয়ে যাবে, কে হচ্ছেন পরবর্তী ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। গত তিন বছরে বারবার রাজনৈতিক সংকটের মুখে পড়েছে ব্রিটেন। পার্লামেন্টে কনজারভেটিভ দলের সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকা সত্ত্বেও এই তিন বছরে দু’জন বসেছেন প্রধানমন্ত্রীর। এছাড়াও দু’জন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং দু’জন অর্থমন্ত্রীকেও পেয়েছে ব্রিটেন। তা সত্ত্বেও সাম্প্রতিক অতীতে আর্থিক সংকটের মুখেও পড়েছে ব্রিটেন। বিশেষজ্ঞদের ধারনা, পরিস্থিতি এতটাই খারাপ যে আন্তর্জাতিক অর্থ ভান্ডার বা আইএমএফের কাছে ঋণ চাইতে যেতে পারেন ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের কর্তা-ব্যক্তিরা।


from Bengali News, Bangla News Live, আজকের বাংলা খবর, Current News in Bengali, বাংলা নিউজ, কলকাতা বাংলা খবর - এই সময় https://ift.tt/UCn8RAt

Leave Comments

Post a Comment

ads

Articles Ads 1

ads

Advertisement Ads