ভারতে থাবা বসায়নি করোনার এক্সই প্রজাতি! 'ভুল' ভাঙাল কেন্দ্র https://ift.tt/o0O8ekD - MAS News bengali

ভারতে থাবা বসায়নি করোনার এক্সই প্রজাতি! 'ভুল' ভাঙাল কেন্দ্র https://ift.tt/o0O8ekD

ভারতে Covid 19 এর নয়া স্ট্রেন XE মেলার খবরে সিলমোহর দিল না কেন্দ্র। বুধবার BMC -র তরফে জানানো হয়, Mumbai -এ একজনের দেহে ওই ভ্যারিয়েন্ট মিলেছে। তবে বিষয়টি সত্য নয়, এমনটাই জানাল কেন্দ্র। সরকারি সূত্রে খবর, যে রোগীর দেহে ওই ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া গিয়েছিল বলে মনে করা হয়েছিল, আবারও তাঁর নমুনা পরীক্ষা করা হয়। INSACOG -র Genomic Experts -রা ভালো করে ওই নমুনা পরীক্ষা করেন। এরপর দেখা যায়, XE Variant -এর Genomic Constitution -এর সঙ্গে প্রাপ্ত ভ্যারিয়েন্টের মিল নেই। সংশ্লিষ্ট দফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত ভারতে XE Variant আসেনি। ফলত এ নিয়ে আতঙ্কের কোনও কারণ নেই। এদিনই BMC -র তরফে দাবি করা হয়েছিল, মুম্বইয়ে এক রোগী কাপ্পা ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত। আরও এক রোগীর দেহে XE Variant মিলেছে। পরীক্ষায় ওই তথ্য সামনে এসেছে বলেই জানা গিয়েছিল। এরপরেই নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। কারণ, করোনাভাইরাসের (Coronavirus) ভয়ংকর প্রজাতি XE। বিশেষজ্ঞদের দাবি, Omicron -এর BA.1 এবং BA.2 প্রজাতির মিশ্রণে উৎপত্তি হয়েছে XE ভাইরাসের। WHO-র দাবি, ওমিক্রনের (Omicron) থেকেও ১০ গুণ দ্রুতহারে ছড়িয়ে পড়ার ক্ষমতা রাখে এই ভ্যারিয়েন্ট। বর্তমানে দেশে সংক্রমণের হার কম। এই অবস্থায় XE প্রজাতির হদিশ মেলায় ফের নতুন করে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছিল। তবে এখনও অবধি ওই ভ্যারিয়েন্টের ট্রান্সমিশন শুরু না হওয়ার খবর অবশ্যই স্বস্তির। Covid 19 -এর XE Variant নিয়ে কী বলছে WHO? বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান Tedros Adhanom সতর্ক করে বলেন, "সময়ের সঙ্গে করোনার সিভিয়ারিটি কমবে। তবে নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে আমাদের প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই হতে হবে সচেতন। এই বছরেও ফের একবার করোনা ব্যাপক আকার নিতে পারে।" তাঁর সংযোজন, "এবার করোনার নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্ট আসার পরও অতটা সমস্যা দেখা না দেওয়ার পিছনে রয়েছে আমাদের ইমিউনিটি। এক্ষেত্রে দীর্ঘ দুই বছর ধরে আমাদের শরীর এই ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করা শিখে নিয়েছে। এমনকী আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেড়েছে। ফলে রোগ থেকে সমস্যার আশঙ্কা কম।" Covid 19 -এর হাত থেকে বাঁচার ৫ উপায় বাতলেছে WHO-
  • নজরদারি, ল্যাবরেটরি ও পাবলিক হেলথ ইনটেলিজেন্স বাড়াতে হবে।
  • টিকাকরণ বাড়াতে হবে। সার্বজনিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভালো রাখতে হবে।
  • ক্লিনিক্যাল কেয়ার হেলথ সিস্টেম আরও মজবুত করতে হবে।
  • গবেষণা বাড়াতে হবে। পাশাপাশি চিকিৎসার সরঞ্জাম পৌঁছে দিতে হবে।
  • লংটার্ম টার্ম রেসপিরেটরি ডিজিজ ম্যানেজমেন্ট-এর বিষয়টি আরও জোরদার করতে হবে।


from এই সময়: Bengali News, Bangla News, বাংলা সংবাদ, বাংলা নিউজ, News in Bengali, কলকাতা খবর - Ei Samay https://ift.tt/5u31Mwk
Previous article
Next article

Leave Comments

Post a Comment

ads

Articles Ads 1

ads

Advertisement Ads