সদ্যোজাতের ব্রেন, হার্ট, ফুসফুসেও প্লাস্টিক-কণা https://ift.tt/A5if0SM - MAS News bengali

সদ্যোজাতের ব্রেন, হার্ট, ফুসফুসেও প্লাস্টিক-কণা https://ift.tt/A5if0SM

এই সময়: প্লাস্টিকের বিপদ নিয়ে এর আগে বহুবার সতর্ক করেছেন পরিবেশ বিজ্ঞানীরা। কিন্তু তাতেও মানুষের হুঁশ ফেরেনি। অবাধে চলছে নিষিদ্ধ প্লাস্টিকের ব্যবহার। কিন্তু এই ব্যবহার যে কতটা বিপজ্জনক হতে পারে, দেখিয়ে দিল নতুন রিসার্চ। রুটগার্স ইউনিভার্সিটির একটি গবেষণা বলছে, অন্তঃসত্ত্বা মায়ের থেকে মাইক্রোপ্লাস্টিক চলে যেতে পারে গর্ভস্থ শিশুর শরীরেও! ইঁদুরের উপর পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, সদ্যোজাত একটি ইঁদুর-শাবকের হার্ট, লিভার, কিডনি এবং ব্রেনে প্লাস্টিকের ছোট ছোট টুকরো অর্থাৎ মাইক্রোপ্লাস্টিক রয়েছে, আর সেটা এসেছে তার মায়ের শরীর থেকে।‘সায়েন্স অফ দ্য টোটাল এনভায়রনমেন্ট’ জার্নালে প্রকাশিত হেলথ স্টাডিতে দেখা গিয়েছে, প্লাস্টিক সহজে নষ্ট হয় না। ফলে, মাইক্রো এবং ন্যানো-প্লাস্টিক পার্টিকেলস নিঃশ্বাসের সঙ্গে খুব সহজে মানবশরীরে ঢোকে। এমনকী প্লাস্টিক প্যাকেট-বন্দি খাবার থেকেও মাইক্রোপ্লাস্টিক শরীরে ঢুকতে পারে। আর সেই সব প্লাস্টিকের কণা প্লাসেন্টার প্রাচীর ভেদ করে গর্ভস্থ ভ্রূণের কোষের মধ্যে ঢুকে যায়। ইঁদুরের ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে, শাবক জন্মের দীর্ঘসময় পর পর্যন্ত তাদের কোষের মধ্যে সেই মাইক্রোপ্লাস্টিকের উপস্থিতি থাকে। মানবসন্তানের ক্ষেত্রে মাইক্রোপ্লাস্টিকের স্থায়িত্বের বিষয়টি স্পষ্ট নয়। তবে বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, গর্ভস্থ মানবশিশুও আর নিরাপদ নয়।প্রফেসর ফোবে স্টেপলটনের কথায়, ‘হার্টে বা লিভারে প্লাস্টিক কে চায়! কিন্তু যখন দেখা যাচ্ছে, এই বিপদ ওৎ পেতে রয়েছে, সেক্ষেত্রে আমাদের পরবর্তী গবেষণার বিষয়, কী ভাবে এটা হচ্ছে এবং কী ভাবে এই প্লাস্টিক ডিপোজ়িট আটকানো যায়।’ ছ’টি গর্ভবতী ইঁদুরকে ১০ দিন অ্যারোসোলাইজ়ড ফুড-গ্রেড প্লাস্টিক পাউডারের ধারে-কাছে রাখা হয়েছিল। তার পরই তাদের উপর করা হয় পরীক্ষা।


from Bengali News, বাংলা নিউজ, বাংলায় সর্বশেষ খবর, Live Bengali News, Bangla News, Ajker Bengali Khabar - Eisamay https://ift.tt/DPVT3eM
Previous article
Next article

Leave Comments

Post a Comment

ads

Articles Ads 1

ads

Advertisement Ads