ফেলে দেওয়া জিনিস থেকে অঢেল আয়! কোন ব্যবসায় পাবেন অনেক টাকা? https://ift.tt/XT9B8nv - MAS News bengali

ফেলে দেওয়া জিনিস থেকে অঢেল আয়! কোন ব্যবসায় পাবেন অনেক টাকা? https://ift.tt/XT9B8nv

যত দিন যাচ্ছে, ততই সাধারণ মানুষের পাশাপাশি, তরুণ প্রজন্মও ব্যবসার দিকে ঝুঁকছেন। এর মূলে দুটি কারণ রয়েছে। প্রথমটি হল, ব্যবসায় প্রচুর লাভের সুযোগ রয়েছে, উলটোদিকে চাকরিতে আয় সীমিত। দ্বিতীয়ত, বর্তমানে AI এর দাপটে চাকরি ক্রমশ কমছে। তাই যুব প্রজন্ম ঝুঁকছে ব্যবসার দিকে। কিন্তু কোন ব্যবসা করা যায়, এটি একটি প্রধান প্রশ্ন। অনেকে ব্যবসা করতে চাইলেও বড় অঙ্কের বিনিয়োগের ভয়ে ব্যবসা করতে পারেন না। তবে কম পয়সাতেও ব্যবসা শুরু করা যায়। এখানে এমন একটি ব্যবসার বিষয়ে বলা হচ্ছে, যে ব্যবসাটি কোনও ব্যক্তি 10,000- 15,000 টাকা দিয়ে শুরু করতে পারেন।এখানে বলা হচ্ছে বর্জ্য পদার্থ রিসাইক্লিং ব্যবসা। বিশেষ বিষয় হল এই ব্যবসার মাধ্যমে কোনও ব্যক্তি বাড়ি বসেই প্রতি মাসে 50,000 টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারেন। কী ভাবে এই ব্যবসা করা যেতে পারে, জেনে নেওয়া যাক।এই ব্যবসার প্রচুর চাহিদা রয়েছে। অনেকেই এখান থেকে ভালো আয় করতে পারেন। এবার বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাকরিসাইক্লিং ব্যবসার পরিধি অনেক বড়। বিশ্বজুড়ে প্রতি বছর 2 বিলিয়ন টনেরও বেশি বর্জ্য পদার্থ তৈরি হয়। ভারতের ক্ষেত্রে 277 মিলিয়ন টনের বেশি আবর্জনা তৈরি হয়। বিপুল পরিমাণ বর্জ্য কী করা হবে, তা সবচেয়ে কঠিন কাজ। ফলে এমন পরিস্থিতিতে মানুষ বর্জ্য পদার্থ থেকে ঘর সাজানোর সামগ্রী, গয়না, পেইন্টিং ইত্যাদি তৈরি করে ক্ষতিকর সমস্যাটিকে ব্যবসায় পরিণত করেছে। এ ব্যবসা থেকে মানুষ লাখ লাখ টাকা আয় পর্যন্ত করছে।

কী ভাবে এই ব্যবসা শুরু করবেন?

রিসাইক্লিং ব্যবসা শুরু করার জন্য, প্রথমে আশেপাশের এবং নিজের বাড়ি থেকে বর্জ্য পদার্থ সংগ্রহ করতে হবে। এমনকি একটু বড় আকারে শুরু করতে চাইলে মিউনিসিপ্যাল কাউন্সিলের বর্জ্যও নেওয়া যেতে পারে। এর পর আবর্জনা ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। তারপর বিভিন্ন ইউনিফর্মের ডিজাইন এবং কালারিং করতে হবে।বর্জ্য পদার্থ দিয়ে অনেক জিনিস তৈরি করা যেতে পারে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ফেলে দেওয়া টায়ার দিয়ে একটি বসার চেয়ার তৈরি করা যায়। অনলাইন ওয়েবসাইটে এমন চেয়ারের দাম প্রায় 700 টাকা। এছাড়াও কাপ, কাঠের কারুকাজ করা কেটলি, চিরুনি এবং অন্যান্য ঘর সাজানোর সামগ্রীও তৈরি করা যায়।জিনিস তৈরি করা হয়ে গেলে করতে হবে মার্কেটিং। ই-কমার্স সংস্থা অ্যামাজন এবং ফ্লিপকার্টে এই জিনিসগুলো বিক্রি করতে পারেন। পাশাপাশি ফেসবুকেও বিক্রি করা যেতে পারে। অন্যদিকে অফলাইনের পাশাপাশি দোকানে দোকানে পাইকারি হিসেবে দিয়েও এই জিনিস বিক্রি করা যেতে পারে।


from Bangla News, Latest Bengali News, Bangla Sangbad, News in Bengali, বাংলা খবর - Ei Samay https://ift.tt/U0qhuEQ
Previous article
Next article

Leave Comments

Post a Comment

ads

Articles Ads 1

ads

Advertisement Ads