বাংলা-কেরালা থেকে গ্রেফতার ৬ আল-কায়দা সদস্য এনআইএ হেফাজতে https://ift.tt/360UB5h - MAS News bengali

বাংলা-কেরালা থেকে গ্রেফতার ৬ আল-কায়দা সদস্য এনআইএ হেফাজতে https://ift.tt/360UB5h

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: সন্দেহে ধৃত ৬ জনকে আরও জেরা করতে হেফাজতে নিল এনআইএ। মঙ্গলবার ধৃতদের দিল্লির বিশেষ আদালতে পেশ করে হেফাজতে চেয়ে আর্জি জানান জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার আধিকারিকেরা। সেই আবেদনে সাড়া দিয়ে বিশেষ বিচারক প্রবীণ সিং অভিযুক্তদের চার দিনের হেফাজত মঞ্জুর করেন। সন্দেহভাজন বাকি তিন জনকেও জেরা করতে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। শনিবার রাতে পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ ও কেরালার এর্নাকুলামে পৃথক অভিযান চালিয়ে এই ন'জনকে গ্রেফতার করা হয়। এনআইএ'র এক অফিসার জানান, মুর্শিদাবাদ থেকে ধৃত আবু সুফিয়ানের ফোন ঘেঁটে ২২ সদস্যের একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের সন্ধান মিলেছে। 'কিতল ফর ইসলাম' নামে ওই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের পুরো কথোপকথনই মুছে দেওয়া হয়েছে। ওই গ্রুপের সদস্যদের খোঁজখবর করা শুরু হয়েছে। ফোনের বেশ কয়েকটি নম্বরও 'র হাতে এসেছে। যেগুলি কাশ্মীরের। আল-কায়দার এই সদস্যদের সঙ্গে কাশ্মীরের জঙ্গিযোগের কথা আগেই জানিয়েছিলেন গোয়েন্দারা। কাশ্মীরে আগ্নেয়াস্ত্র ও বিস্ফোরক পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব ছিল এই আল-কায়দা সদস্যদের। কাশ্মীরের ফোন নম্বরগুলির সূত্র ধরে বাকিদের খোঁজে অভিযান চালাবেন গোয়েন্দারা। গত কয়েক দিন ধরে ধৃতরা ফোনে কাদের কাদের সঙ্গে কথা বলেছে, ফোনের কললিস্ট ঘেঁটে তা অনুসন্ধান করা হচ্ছে। ধৃতদের সঙ্গে জামাতযোগের সম্ভাবনাও উড়িয়ে দিচ্ছেন না তদন্তকারীরা। এই দু-দিনে ধৃতদের জেরা করে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্যও হাতে পেয়েছেন গোয়েন্দারা। পশ্চিমবঙ্গে একাধিক মাদ্রাসা খুলে আল-কায়দা সদস্য বাড়ানোর পরিকল্পনা ছিল ধৃত আল মামুনের। জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার একটি সূত্র জানাচ্ছে, ধৃত আল মামুন কেরাল থেকে টাকা এনে একাধিক মাদ্রাসা খোলার পরিকল্পনা করেছিল। কেবলমাত্র ভিন রাজ্য থেকে আসা সাহায্যই নয়। স্থানীয় ভাবে রশিদ ছাপিয়ে মাদ্রাসা শিশুশিক্ষা কেন্দ্রের নাম করে টাকা তুলতেও শুরু করেছিল। বছর দুয়েক ধরে এই ভাবেই এলাকায় নিজের প্রভাব বিস্তার করতে মরিয়া হয়ে উঠেছিল আল মামুন। একাধিক সদস্য সংগ্রহ করাই ছিল তার আসল উদ্দেশ্য। আরও পড়ুন: ধরা পড়ার আগে শুক্রবার বিকেল থেকে সন্ধের মধ্যে সন্দেহভাজন ৬ জঙ্গি নিজেদের মধ্যে বৈঠক করেছিল। বৈঠক হয়েছিল ধৃত আল মামুনের মুর্শিদাবাদের বাড়িতে। প্রায় এক থেকে দেড় ঘণ্টা ধরে চলে সেই বৈঠক। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে গোয়েন্দারা আরও দুই সন্দেহভাজন জঙ্গির নাম জানতে পেরেছে। ওই দু'জনই মালদা জেলার। গ্রেফতারি এড়াতে তারা এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছে। আরও পড়ুন: এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। জাস্ট ।


from Bangla News: বেঙ্গলি খবর, Latest News in Bengali, Breaking News In Bengali, সর্বশেষ সংবাদ | Eisamay https://ift.tt/35YYzvf
Previous article
Next article

Leave Comments

Post a Comment

ads

Articles Ads 1

ads

Advertisement Ads