হাসপাতালে ভর্তি কোভিড আক্রান্তের ৬২.৫%-র বয়স ৪০ অনূর্ধ্ব https://ift.tt/3nk3Eog - MAS News bengali

হাসপাতালে ভর্তি কোভিড আক্রান্তের ৬২.৫%-র বয়স ৪০ অনূর্ধ্ব https://ift.tt/3nk3Eog

এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: ভারতের বিভিন্ন হাসপাতালে করেনায় আক্রান্ত হয়ে যাঁরা ভর্তি হচ্ছেন, দেখা গিয়েছে, তাঁদের প্রতি ১০ জনে ৬ জনের বয়স ৪০ বছরের নীচে। অর্থাত্‍‌ শতাংশের হিসেবে, হাসপাতালে চিকিত্‍‌সাধীন করোনা আক্রান্তের ৬২.৫ শতাংশের বয়স চল্লিশ অনূর্ধ্ব। ভারতের বিভিন্ন কোভিড হাসপাতালে ভর্তি থাকা প্রায় ২ লক্ষ আক্রান্তের উপর সমীক্ষা চালিয়ে এই রিপোর্টটি তৈরি করেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের Integrated Surveillance Programme। করোনায় ভারতের যা ট্রেন্ড, দেখা গিয়েছে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রেও তার মিল রয়েছে। সংক্রামিতদের বড় অংশ তুলনামূলক ভাবে কমবয়সি। সোমবার রাত পর্যন্ত ভারতে করোনায় মৃত্যু হয় ১ লক্ষ ৩ হাজার ৬২২ জনের। এর মধ্যে গত সপ্তাহ পর্যন্ত যে ১ লক্ষ আক্রান্ত মারা গিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৮৮ শতাংশের বয়স ৪৫ ঊর্ধ্ব। আবার ৬০-এর উপর বয়স এমন মৃতের সংখ্যা ৫৩ শতাংশ। ভারতে করোনায় মৃত্যু নিয়ে এ ভাবে বয়সভিত্তিক এই প্রথম এ ধরনের কোনও সমীক্ষা হল। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের এই সমীক্ষা জানাচ্ছে, হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ষাটোর্ধ্ব কোভিড আক্রান্ত মাত্র ৯ শতাংশ। ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে বয়স, এমন আক্রান্ত ২৫.৮৪ শতাংশ। ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে বয়স এমন আক্রান্ত ২২.৪৮ শতাংশ। সংক্রমণে ভারতের যা চিত্র, তার সঙ্গে আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির পাথর্ক্য নেই। ছোটদের মধ্যে সংক্রমণের হার কম। পরিণত বয়স্করাই তুলনামূলক আক্রান্ত বেশি। বয়স্ক মানুষ এবং যাঁদের কো-মর্বিডিটিস রয়েছে, তাঁদের ক্ষেত্রে সংক্রমণ কিন্তু ভয়াবহ আকার নিচ্ছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের এক আধিকারিক এই তথ্য দিয়েছেন। আরও পড়ুন: ভারতে করোনায় মৃতদের মধ্যে ৭০ শতাংশের ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে, হাইপারটেনশন, ডায়াবেটিস, কার্ডিয়াক, লিভার বা কিডনির সমস্যা ছিল। আরও পড়ুন: স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ওই আধিকারিক জানান, বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে এই তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। তাঁর দাবি, কো-মর্বিডিটিতে যাঁরা মারা গিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে অনেকেই কমপক্ষে দু'টি ক্রনিক স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছিলেন। ফলে, কোমর্বিডিটি যাঁদের রয়েছে, তাঁদের জন্য বিশেষ মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন। আবার যেসমস্ত ছোটরা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে, তার মধ্যে ৪.৪ শতাংশের বয়স ১০ বছরের নীচে। শিশু বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, ছোটরাও সংক্রামিত হচ্ছে। কিন্তু, তাদের ক্ষেত্রে উপসর্গ মৃদু। এইমস দিল্লির শিশু নিউরোলজি বিভাগের প্রধান ডাক্তার শেফালি গুলাতি জানান, ছোটদের মধ্যে সংক্রমণের বাড়াবাড়ি হওয়ার প্রবণতা কম। তার মানে এই নয়, শিশুদের মধ্যে করোনায় বাড়াবাড়ি একদমই হয় না। করোনা আক্রান্ত শিশুর নিউরোলজিক্যাল উপসর্গ দেখা গিয়েছে, এমন রোগী তাঁরা পেয়েছেন। এই সময় ডিজিটাল এখন টেলিগ্রামেও। সাবস্ক্রাইব করুন, থাকুন সবসময় আপডেটেড। ।


from Bangla News: বেঙ্গলি খবর, Latest News in Bengali, Breaking News In Bengali, সর্বশেষ সংবাদ | Eisamay https://ift.tt/2Sx5cNI
Previous article
Next article

Leave Comments

Post a Comment

ads

Articles Ads 1

ads

Advertisement Ads